গাইবান্ধা প্রতিনিধি: ৭ ডিসেম্বর শুক্রবার গাইবান্ধা হানাদার মুক্ত দিবস। এ দিনে কোম্পানী কমান্ডার মাহবুব এলাহী রঞ্জু (বীর প্রতীক) এর নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দল ফুলছড়ি উপজেলার ফজলুপুর ইউনিয়নের কালাসোনার চর থেকে বালাসীঘাট হয়ে গাইবান্ধা শহরে প্রবেশ করে। তাদের আগমনের সংবাদ পেয়ে আগের রাতেই গাইবান্ধা শহরের স্টেডিয়ামে অবস্থিত পাক হানাদার বাহিনীর সদস্যরা তল্পিতল্পা গুটিয়ে রংপুর ক্যান্টনমেন্টের উদ্দেশ্যে পালিয়ে যায়। এর আগের দিন সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ বাহিনীর বিমান গাইবান্ধা রেলষ্টেশনের উত্তর পাশে বোমা ফেলে। ফলে পাক বাহিনী ভীত সন্ত্রস্ত— হয়ে পড়ে। পরে মুক্তিযোদ্ধাদের আগমনের খবর পেয়ে তারা পালিয়ে যায়। হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার গাইবান্ধা হানাদার মুক্ত দিবস উদযাপন কমিটি বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়।
গাইবান্ধায় অগ্নিকান্ডে ১০ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন
গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধা শহরের সার্কুলার রোডের সুইপার কলোনিতে আগুন লেগে বুধবার রাতে ৪টি দোকান ও ১টি বাড়ি পুড়ে গেছে। স্থানীয়রা জানান, রাতে একটি দোকানে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই তা অন্য দোকানে ও সংলগ্ন একটি হরিজন সম্প্রদায়ের বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে।
গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিসেরর স্টেশন অফিসার খতিয়ার উদ্দিন জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় আধা ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এসময় স্থানীয় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির স্বেচ্ছাসেবীরাও তাদের সহায়তা করে। আগুনে প্রায় ১০ লাখ টাকার মত ক্ষতিসাধন হয়েছে। বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করা হয়েছে।